বাংলা সুনির্বাচিত কৌতুক Bangla Selected Jokes

হাসলে নাকি আয়ু বাড়ে- তাই হাসুন, মন খুলে হাসুন, কারণ হাসলে হার্ট / হৃদয় / মন ভালো থাকে => আর মন ভালো- তো সবই ভালো।

অধিকাংশ জোকস অনলাইন থেকে সংগৃহীত- শুধুমাত্র আপনাদের আনন্দ বিধানের জন্যই এই প্রচেষ্টা, কাউকে ছোট বা হেয় করার উদ্দেশ্যে নয় ; তাই এ ব্যাপারে কারো কোন আপত্তি থাকলে এডমিনকে অবশ্যই জানাতে ভুলবেন না।

* * * Anupamasite-এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার পছন্দমত যে কোন ধরনের লেখা বা কৌতুক পোস্ট করতে পারেন।   মানসম্মত লেখা নামসহ সাইটে স্থায়ীভাবে পাবলিশ করা হয় । ধন্যবাদ * * *

*

1) স্ত্রীর পত্র প্রবাসী স্বামীর নিকট

এক স্বল্পশিক্ষিত ভদ্রমহিলা তার প্রবাসী স্বামীকে চিঠি লিখছেন বিরাম চিহ্নের ব্যবহার ছাড়াই। পরে কী ভেবে কিছুদূর পর পর বিরাম চিহ্ন (দাড়ি) দিয়ে চিঠিটি সমাপ্ত করলেন কীভাবে দেখুন।

ওগো-
সারাজীবন শুধু বিদেশেই কাটালে এইছিল । তোমার কপালে আমার পা । আরো ফুলে উঠেছে উঠানটা । জলে ডুবে গেছে ছোট খোকা । স্কুলে যেতে চায় না বুড়ো গরুটা । রোজ আধসের দুধ দেয় বড় বৌ । রান্না করতে গিয়ে হাত পুড়ে ফেলেছে তোমার বাবা । দাঁড়ি কাটতে গিয়ে গাল কেটে ফেলেছে করিমের মা । কাল থেকে আর আসবে না । ছুটিতে বাড়ি আসবে না । আসলে দুঃখ পাবো । ইতি তোমার বৌ-
বলুনতো আসলে ভদ্রমহিলা চিঠিতে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন?



2) বিয়ে করার কথা ভাবছে!

স্বামী: ও গো শুনছ, একটু পর আমার একজন বন্ধু আসবে।
স্ত্রী: গাধা, বোকার হদ্দ কোথাকার, করেছ কী? দেখো না ঘরের কী অবস্থা? ভাঙা ফুলদানি, কাচের প্লেট, ঝাড়ু ঘরজুড়ে সব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
স্বামী: এই জন্যই তো ওকে আসতে বলেছি। গর্দভটা বিয়ে করার কথা ভাবছে!


3) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়া

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়া চলছে। এমনকি ঝগড়া গড়িয়েছে হাতাহাতি পর্যন্ত !
এক পর্যায়ে খাটের নিচে আশ্রয় নিল স্বামী বেচারা। স্ত্রী খাটের নিচে উঁকি দিয়ে বলল, ‘বেরিয়ে এসো। বেরিয়ে এসো বলছি!’
উত্তরে মিনমিন করে বলল স্বামী, ‘আমি কি তোমাকে ভয় পাই ভেবেছ? তোমাকে সাবধান করে দিচ্ছি, আমি কিন্তু যা বলি তাই করি।’
স্ত্রী: কী বলতে চাও তুমি? কী করবে শুনি?

স্বামী: খাটের নিচ থেকে বের হব না বলেছি, কিছুতেই বের হব না!


4) শুরু হওয়ার আগে

অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু হওয়ার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু হওয়ার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল।
পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু হওয়ার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর…’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল।’


5) গায়ে লাগলে খুশিতে বউ হাসে

এক বাসায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া চলে। অথচ, তাদের পাশের বাসায় দিন-রাত হাসির শব্দ শোনা যায়। একদিন ঐ স্বামী পাশের বাসার ভদ্রলোকের কাছে জানতে চাইলোঃ আচ্ছা ভাই, আমার স্ত্রী তো সারাদিন আমার সাথে ঝগড়া করে। আর আপনার বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ পাই। আপনারা ঝগড়া না করে এত সুখে কি করে থাকেন, বলুন তো? ভদ্রলোক রেগে বললেনঃ কে বলেছে আমরা সুখে আছি? কে বলেছে ঝগড়া করিনা?
- ইয়ে মানে . . . তাহলে যে আপনার... বাসা থেকে সবসময় হাসা- হাসির আওয়াজ আসে?
- আরে ধুর মিয়া, আমার বউ এর সাথে সবসময় ঝগড়া লেগেই আছে! আর ঝগড়া হলেই ও হাতের কাছে যা পায়, আমার দিকে ছুঁড়ে মারে।
- আমার গায়ে লাগলে খুশিতে বউ হাসে, আর না লাগলে খুশিতে আমি হাসি !!!


6) দরজা খোলাই আছে

শীতের ঠান্ডায় গলা বসে গেছে সাংবাদিকটির, শরীরটাও জ্বর-জ্বর। তাই একটু আগে ভাগেই ছুটি নিয়ে বাড়িতে বিশ্রাম করতে এলেন। দরজার সামনে দাঁড়িয়ে স্ত্রীর নাম ধরে ডাকতে গিয়ে দেখেন, গলা একেবারে বসে গেছে। তাই অনন্যোপায় হয়ে পাঁচিল টপকে স্ত্রীর ঘরের জানালায় টোকা দিতে দিতে বন্ধ গলায় বললেন, দরজা খোল। প্রায় সঙ্গে-সঙ্গে স্ত্রীর চাপা গলা শোনা গেল, দরজা খোলাই আছে, চলে এস। সাংবাদিক ফের ফিরে গেলেন অফিসে।



7) মনে পড়বে না তো..

স্ত্রী : ট্রেন তো রাত দশটায়। বিকেল পাঁচটায় আমাদের সবাইকে ষ্টেশনে আনার মানে কী?

স্বামী : ষ্টেশনে আগে না এলে কী কী জিনিস বাড়িতে ফেলে এসেছি, তা তো মনে পড়বে না।



8) স্ত্রী রাতে বারে যায়

* * * এসংক্রান্ত আরও মজার কৌতুক =>> * * *


* * * Anupamasite-এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার পছন্দমত যে কোন ধরনের লেখা পোস্ট করতে এখানে ক্লিক করুন।   আপনাদের পোস্ট করা লেখাগুলো এই লিংকে আছে, দেখতে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ * * *

জ্ঞানই শক্তি ! তাই- আগে নিজে জানুন , শেয়ার করে প্রচারের মাধ্যমে অন্যকেও জানতে সাহায্য করুন।