60) ইংরেজি পারি না স্যার
ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো, বল তো ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল এর ইংরেজি কি হবে? : এটার ইংরেজি পারি না স্যার | আরবিটা পারি | : আরবিটা পার ? ঠিক আছে বল | : ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন
61) আর কয়টা মাছি থাকবে?
শিক্ষকঃ বলো তো! টেবিলে যদি পাঁচটা মাছি থাকে, আর একটি মাছি থাপ্পড় দিয়ে মেরে ফেলা হয় তাহলে টেবিলে আর কয়টা মাছি থাকবে?
ছাত্রঃ একটা স্যার।
শিক্ষকঃ অবাক হয়ে, কিভাবে?
ছাত্রঃ সবগুলো উড়ে যাবে, শুধু মরাটা পড়ে থাকবে।
62) মানুষ ক্রমাগত বদলায়
শিক্ষক: আচ্ছা, তুমি যে লিখলে মানুষ ক্রমাগত বদলায় এর কোনো বাস্তব উদাহরণ দেখাতে পারবে?
ছাত্র: হ্যাঁ...পারব। আমাদের পাড়ার সুমন ভাই যখন আমাদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলতেন, তখন আমি তাঁকে সুমন ভাই ডাকতাম। তারপর যখন তিনি আমাদের বাসায় টিউশনি নিলেন, তখন আমি স্যার ডাকতাম। আর তিনি আমার আপুকে নিয়ে ভেগে যাওয়ার পর থেকে আমি তাঁকে দুলাভাই ডাকি।
63) কুত্তা আমার টিফিন খেয়ে ফেলেছে!!
স্কুলের এক টিচার টিফিন টাইমে তারএক স্টুডেন্ট বল্টুর টিফিন খেয়ে ফেলেছে!!!
টিচারঃ আমি যে, তোমার টিফিন খেয়ে ফেলেছি তুমি কিন্তু বাসায় গিয়ে তোমার মা-কে বলব না।
বল্টুঃ জ্বি স্যার, আপনার কথা বলবনা। বলব একটা কুত্তা আমার টিফিন খেয়ে ফেলেছে!!..
64) নাড়াচাড়া ও করতে দেয় নাই!!!
এক শিক্ষক পরীক্ষার হলে নকল করতে দিয়ে ছাত্রদের বলছে
শিক্ষকঃ তোরা বাইরে যেয়ে আবার বলিস না যে আমি নকল করতে দিসি!!!
পাপ্পুঃ আরে না স্যার কি যে বলেন , বাইরে যাইয়া কমু, শালা স্যার বহুত হারামি আছিল, শালার পুত পরীক্ষার হল এ নাড়াচাড়া ও করতে দেয় নাই!!!
65) গাধা না কি নির্বোধ?
শিক্ষক : যারা একেবারে গাধা বা নির্বোধ তারা ছাড়া সবাই বসে পড়ো। (সব ছাত্র বসলেও একজন দাড়িয়ে আছে)
শিক্ষক : কী রে, তুই গাধা না কি নির্বোধ?
ছাত্র : না স্যার, আপনি একা দাঁড়িয়ে আছেন এটা ভাল দেখাচ্ছেনা, তাই...!
66) আপেল ভাগাভাগি
শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথোপকথোন....
শিক্ষকঃ ধরো তোমাকে বলা হলো ৪ জন মানুষের মধ্যে ৩ টা আপেল ভাগ করে দিতে । কিন্তু আপেল কাটা যাবেনা । কিভাবে ভাগ করে দিবে ?
ছাত্রঃ এটা কনো বেপার হল , ছুরি দিয়ে একজনকে ঘ্যাচাং কইরা দিমু , আর তিন জনরে তিনটা আপেল দিয়া দিমু ।
67) ছাত্র-শিক্ষক
টিচারঃ তুমি দেরিতে এসেছ কেন?
বল্টুঃ স্যার, বাবা মা ঝগড়া করছিলো।
টিচারঃ তার সাথে তোমার দেরিতে আসার সম্পর্ক কি??
বল্টুঃ আমার এক জুতা বাবার হাতে, আরেক জুতা মায়ের হাতে ছিল !
68) আমি খাইয়ালাইছি
স্যারঃ ওই আবুইল্লা তোর হোমওয়ার্ক কই..?
আবুলঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমাদের বাড়ির কুত্তাটা খায়া ফেলছে তাই আনতে পারি নাই।
স্যার আবুলকে বসিয়ে দিল। এটা দেখে বল্টুও স্যারের হাত থেকে বাঁচার জন্য বুদ্ধি করলো
স্যারঃ ওই বল্টু তোর হোমওয়ার্ক কই..?
বল্টুঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমি খায়া ফেলছি।
স্যারঃ কি !! তুই খাইছস কেন..?
বল্টুঃ কি করমু স্যার,
আমগো বাড়িতেতো কুত্তা নাই।
69) মা বাবা বাড়িতে নেই
স্যার : এই যে পিন্টু, কদিন ধরে স্কুলে যাচ্ছোনা, কী ব্যাপার তোমার?
পিন্টু : মা বাবা বাড়িতে নেই স্যার।
স্যার : কোথায় গেছেন?
পিন্টু : বাবা জেলে, আর মা হাসপাতালে!
স্যার : খুবই দুঃখের ব্যাপার।
পিন্টু : না স্যার। আসলে, আমার মা ডাক্তার আর বাবা পুলিশ!
70) মা বাবা বাড়িতে নেই
* স্যার : বলো তো, পিঁপড়া আমাদের কী উপকার করে?
ছোট ছাত্র : মিষ্টির প্যাকেট মা কোথায় রেখেছে পিঁপড়া তা দেখিয়ে দেয়।
71) চায়না কোম্পানি
শিক্ষক : `I love You` কথাটি কে আবিষ্কার করেছে?
ছাত্র : স্যার, চায়না কোম্পানি।
শিক্ষক : কীভাবে!
ছাত্র : এর কোনো গ্যারান্টি নেই, কোয়ালিটিও নেই। টিকলে সারাজীবন টিকে যায়, না টিকলে ২ দিনও টিকে না!