25) ভাড়ার টেকা কই রাখছেন!
এক অত্যন্ত সুন্দরী মহিলা একটি বারে উদর পূর্তি করে মদ খেয়ে বদ্ধ মাতাল হয়ে পড়লো। মাতলামীর চোটে গায়ের সব কাপড় খুলে রাস্তা দিয়ে হাটা আরম্ভ করলো। কিছু দূর গিয়ে ওভাবেই একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো। ট্যাক্সি ড্রাইভারের তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে দেখে! সে জিজ্ঞাসা করলো:
“কি, কখনো নগ্ন মেয়ে দেখো নাই?”
.
.
.
.
ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ “না, আমি চিন্তা করতেছি আপনে আমার ভাড়ার টেকা কই রাখছেন!”
26) মদ আর প্রেমের মধ্যে কী সম্পর্ক?
আলু : আচ্ছা বল তো মদ আর প্রেমের মধ্যে কী সম্পর্ক?
থালু : মদ বেশি খেলে ছেলেরা বমি করে…
আর প্রেম বেশি করলে মেয়েরা বমি করে…!!
27) মাতাল হয়ে বাড়িতে ফিরল
পাপ্পু মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাড়িতে ফিরল…
বউ এর বকা থেকে বাঁচতে সে একটা বই খুলে পড়তে শুরু করল…
পাপ্পুর বউ-” মদ খেয়ে এসেছ…তাই না? ”
পাপ্পু- “কই… না তো… !”
পাপ্পুর বউ- “তাহলে সুটকেস খুলে বসে কি বকর বকর করছ??”
28) তিন পাগল - পালানোর প্ল্যান করছে
তিন পাগল, পাগলা গারদ থেকে পালানোর প্ল্যান করছে।
১ম পাগলঃ পালামু পশ্চিম দিক দিয়া। ঐদিকের দেয়াল যদি বেশী উচু হয় তাইলে একটা মই যোগাড় করতে হইবো। তারপরে মই দিয়া দেয়াল ডিঙ্গায়া পালামু।
২য় পাগলঃ আর দেয়াল যদি বেশী পুরু হয় তাইলে শাবল দিয়া গর্ত কইরা পালামু।
৩য় পাগলঃ তাইলে মনে হয় আমরা আর পালাইতে পারুম না রে....
১ম ও ২য় পাগলঃ কেন ? (!)
৩য় পাগলঃ "পশ্চিম দিকে তো কোন দেয়ালই নাই, সব খোলা।"
29) আমি বুঝি খোঁড়া হয়ে গেছি
নাইট শো সিনেমা দেখে বাড়ি ফিরছে এক লোক। এঠাৎ দেখল, তার আগে একটা মাতাল টলতে টলতে যাচ্ছে। তার একটা পা ফুটপাতের উপরে, একটা পা রাস্তায়। লোকটি এগিয়ে গিয়ে মাতালটাকে রাস্তায় নামিয়ে দিল। মাতাল তখন সোজা হয়ে হাঁটতে হাঁটতে বলল, আমি ভেবেছিলাম আমি বুঝি খোঁড়া হয়ে গেছি।
30) কেরোসিন মেরে নিভাচ্ছিল
চার পাগল একটি পুকুর ঘাটে বসে কথা বলছে ।
১ম পাগল:-শুনেছিস গতরাতে এই পুকুরে আগুন লেগেছে ।
২য় পাগল:-তাই নাকি । তাহলে মাছেরা কোথায় উড়ে পালিয়ে ছিল ।
৩য় পাগল:- যা মাছের কি ঘোড়ার মত পাখা আছেনাকি উড়ে ছলে যাবে ।
৪র্থ পাগল:- তোরা সবাই পাগল হয়ে গেছিস । ঐ সময় মাছেরা আগুনকে কেরোসিন মেরে নিভাচ্ছিল ।
31) যখন আমি একটা ডিম ছিলাম
এক পাগল রোগী এসেছেন চিকিৎসকের কাছে-
চিকিৎসকঃ কী সমস্যা আপনার, বলুন। রোগীঃ স্যার, আমার সব সময় মনে হয়, আমি একটা মুরগি।
চিকিৎসকঃ বলেন কী? তা কবে থেকে এমনটা মনে হয় আপনার?
রোগীঃ যখন আমি একটা ডিম ছিলাম তখন থেকেই।
32) পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের পরীক্ষা
পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের পরীক্ষা নিচ্ছেন। পরীক্ষায় পাস করলে তিনজনকে পাগলা গারদ থেকে মুক্তি দেওয়া হবে, কিন্তু ফেল করলেই পাঁচ বছরের জন্য তাদের আটকে দেওয়া হবে। ডাক্তার তিন পাগলকে একটা ফাঁকা, জলবিহীন সুইমিং পুলের সামনে নিয়ে গিয়ে ঝাঁপাতে বললেন। প্রথম পাগলটি তৎক্ষণাৎ তাতে ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙে ফেলল। দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের নির্দেশমতো পুলে ঝাঁপ দিল এবং হাত ভেঙে ফেলল। তৃতীয় পাগলটি কিন্তু কোনো মতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না। ডাক্তারটি উচ্ছ্বসিত হয়ে বললেন, ‘আরে, তুমি তো কামাল করে দিয়েছ! যাও, তুমি মুক্ত। তবে একটা কথা বলো, তুমি পুলে ঝাঁপ দিলে না কেন?’নির্দ্বিধায় পাগলটি জবাব দিল, ‘দেখুন ডাক্তার বাবু, আমি সাঁতারটা একে বারে জানি না!’
33) পেট্রোল ফুরোলেই থেমে যাবে
দুষ্টু ছেলে একবার পানি ভেবে ভুল করে এক বোতল পেট্রোল খেয়ে ফেলেছে। পেট্রোল খাওয়ার পর থেকেই সে অনবরত এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করতে লাগলো। ছেলের কাণ্ড দেখে বাবা তো মহা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল। হাঁপাতে হাঁপাতে গিয়ে সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে হাজির হলো।
ডাক্তারঃ সমস্যা কী, এভাবে হাঁপাচ্ছেন কেন?
বাবাঃ আর বলবেন না, আমার ছেলে পেট্রোল খেয়ে শুধু এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে। তাকে থামানোর একটি উপায় বাতলে দিন না।
ডাক্তারঃ কেন চিন্তা করবেন না, পেট্রোল ফুরোলেই আপনার ছেলে থেমে যাবে।