48) ট্রাম ভাড়া
একবার কলকাতায় ট্রাম ভাড়া কমিয়ে অর্ধেক করে দেওয়া হলো। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে গেল ব্যাপক আন্দোলন। হকচকিত ট্রাম কর্তৃপক্ষ জানতে চাইল, ভাইরে, আমরা তো ভাড়া বাড়াইনি, কমিয়েছি। তাহলে? ‘আগে হেঁটে অফিস যেতুম। ট্রাম ভাড়া বাবদ ১ টাকা বেঁচে যেত। আর এখনো হেঁটে অফিস যাই। কিন্তু সঞ্চয় হয় মাত্র পঞ্চাশ পয়সা।’
49) ব্যবসার প্রথম শিক্ষা
পিতা ব্যবসার দায়িত্ব দিচ্ছেন পুত্রকে। তাকে নিয়ে ছাদে গেলেন। তারপর বললেন, ছাদের একদম ধারে গিয়ে দাঁড়ারে এবং আমি যখন বলব লাফ দাও তখন লাফ দেবে।
- সে কী বাবা, তিনতলা থেকে লাফ দেব? আমি মারা যাব যে!
- শোন, ব্যবসায় উন্নতি করতে চাও তো, আমার ওপর বিশ্বাস আছে?
- হ্যাঁ।
- তাহলে লাফ দাও।
ছেলে লাফ দিল এবং যথারীতি মাটিতে আছড়ে পড়ে দুই পা ও এক হাত ভেঙে মুমূর্ষু অবস্থায় পড়ে রইল। বাবা দ্রুত সিঁড়ি ভেঙে ছেলের কাছে ছুটে গেলেন এবং বললেন, ব্যবসায় এটাই তোমার প্রথম শিক্ষা কাউকে বিশ্বাস করবে না।
50 ) যে ভয় পেয়েছে সে মরেছে.
অনেক বছর আগের কথা, জাপানে ২ টা বন্ধু ছিল. এক জনের নাম ছিল,“যে” আরেক জনের নাম “সে”. তো একবার “যে” আর “সে” রাতে একসাথে ঘুমাল. হঠাৎ গভীর রাতে রুমে একটা জ্বীন আসল. “যে” ভয় পেয়ে কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে “সে” কে ডাক দিল. আর “সে”জ্বীন দেখে সাথে সাথে মারা গেল..... তারপর থেকেই লোকে বলতে লাগল, যে ভয় পেয়েছে সে মরেছে.........
50) এটাই আমার নামার স্টাইল..!!
একটা ছেলে প্রচণ্ড ভাব নিয়ে বাইক চালিয়ে যাচ্ছে।। হঠাৎ সে দেখলো খুবি সুন্দরী একটা মেয় ছেলেটি আরও ভাব নিয়ে বাইকের স্পীড বাড়িয়ে মেয়েটির সামনে ব্রেক করতে গিয়ে ঠাস করে মাটিতে পড়ে গেল..!! এই অবস্থা দেখে মেয়েটি খিলখিল করে হেঁসে উঠলো !! কিন্তু ছেলেটি একটুও বিচলিত না হয়ে বললঃ . এটাই আমার নামার স্টাইল..!!
51) কম্বল এখন খাচ্ছে
নতুন বিয়ে হয়েছে । শীতকাল , রাত্রে ছেলে তাড়াতাড়ি খেয়ে শুতে গেছে । বউ শুতে আসছেনা দেখে মায়ের কাছে ফিরে এসে জিজ্ঞাসা করল- মা কম্বল কই ?
মা বলল,-কেন বাবা,বিছানায় তো আছে । ছেলে চলে গেল । একটু পরেই ছেলে ফিরে এসে জিজ্ঞাসা করল,- মা কম্বল কই ?
মা বলল- কেন, বিছানায় তো ছিল ।
ছেলে আবার কিচুক্ষণ পরে ফিরে এসে জিজ্ঞাসা করল,- মা কম্বল ছাড়া ঘুম আসে না। সব বুঝতে পেরে ছেলের বাপ আর রাগ চাপতে পারল না । বেটা হারামজাদা,শুইতে যা, কম্বল এখন খাচ্ছে ।
52) আমাকেই খাবে!
মাঃ ডিনার খেতে অনেক গেস্ট আসবে এখন। যাও, তাড়াতাড়ি হাত-মুখ ধুয়ে ভালো কাপড় চোপড় পরে তৈরি হয়ে এসো।
ছেলেঃ গেস্টরা কি আমাকেই খাবে!
53) রিয়্যাকশান
রেজাল্টের পর-মেয়েদের রিএ্যাকশন,
মেয়ে১ (কাঁদতে কাঁদতে): মাত্র ৯১পেলাম!
মেয়ে২ (আরো বেশি কাঁদতে কাঁদতে):৫বার রিভিশন দেয়ার পরও ৯০ কি করে পাই?
মেয়ে৩: আমি ৯৩ পেয়ে মায়ের কাছে কীভাবে মুখটা দেখাব?
মেয়ে৪ (বিলাপ করতে করতে) ৯০তে কিচ্ছু হবে না!
ছেলেদের রিয়্যাকশান
ছেলে১: এইবার পুরা কাঁপায় দিসি দোস্ত,৪৪ পাইছি!
ছেলে২: আমি পাশ করেছি,বাবা শুনলে তো নাচানাচি শুরু করবে!
ছেলে৩: স্যার কপি করতে দিসে তাই বেঁচে গেলাম,নইলেতো ফেল করতাম!
ছেলে৪: পুরা ৩৩ পাইছি মামু,আমার তো বিশ্বাস-e হচ্ছে না যে,আমি পাশ করছি!
54) টাকা হারানোর পর ছেলে এবং মেয়েদের রিয়্যাকশান
মেয়ে ... ঊঊউয়াআআ ও আব্বু আ আম্মু ভাইয়া, নানা নানি দাদী চাচা খালা পাশের বাসার আনটি আমার তো সর্বনাশ হয়ে গেল !!
সবাই যখন বলে কি হইছে..
মেয়ে : আমার ব্যাগ থেকে এক টাকার কয়েন টা পাইনা !
মায়ার বান্ধবীরা : হায় হায়..কি হবে এখন...?
আর ছেলেদের রিয়্যাকশান: .... দোস্ত, বিকেল বেলা আশার সময় কোন হালায় জানি মানি ব্যাগ টা মাইরা দিসে....
দোস্ত : কোনো ব্যাপার না... আমার থেকা নে..পরে পারলে দিস!
55) মোবাইলটা কার?
4-5 ফ্রেন্ড মিলে বারে বীয়ার পান করতেছে. এমন সময় টেবিলের উপর রাখা মোবাইলটা বেজে উঠল.
ছেলে: হ্যালো
মেয়ে: ওগো শুনছো..আমি এখন মার্কেটে আছি.
ছেলে: ভাল
মেয়ে: আমার 200000 টাকার একটা নেকলেস পছন্দ হয়েছে. ছেলে: তাহলে এটা নিয়ে নাও
মেয়ে: 26000টাকা র একটা স্কার্ট আমার পছন্দ হয়েছে. 2টা নিয়ে নেই?
ছেলে: 2টা না 4টা নাও
মেয়ে: তোমার ক্রেডিট কার্ড আমার কাছে, ঐখান থেকে নিতেছি. ছেলে: ok.no problem
বন্ধু: সালা তুই কি পাগল হয়ে গেলি? এতগুলো টাকা বউকে দিয়ে দিলি
ছেলে: এইসব বাদ দে.আগে বল মোবাইলটা কার? বন্ধুরা পুরাই shockzz !!!