18) দু’জনের দুটো আলাদা বিল
প্রেমিক – প্রেমিকা হোটেলে বসে খাচ্ছে। প্রচুর খাবারের অর্ডার দেওয়া হয়েছে।
প্রেমিক : তা হলে তুমি আমাকে বিয়ে করবে না বলে ঠিক করেছ?
প্রেমিকা : হ্যাঁ, আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারব না।
প্রেমিক : এই বেয়ারা, আমাদের দু’জনের দুটো আলাদা বিল নিয়ে এস।
19) সস্তা উপহার নিই না
প্রেমিক: তোমার জন্য আমি আমার জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি।
প্রেমিকা: কিন্তু আমি যে সস্তা উপহার নিই না।
20) রেস্টুরেন্টে প্রেমিক-প্রেমিকা
প্রেমিক : কী খাবে?
প্রেমিকা : আমার জন্য এক কাপ চা হলেই চলবে তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স।
প্রেমিক : মানে?
প্রেমিকা : মানে ঐ দেখ আমার স্বামী ঢুকছেন-
কিন্তু দেখা গেল স্বামীর পিছন পিছন ঢুকছে আরেক তরুনী। এবার প্রেমিকা (মানে ঐ স্বামীর প্রকৃত স্ত্রী) মূর্ছা গেলেন। প্রেমিকের জন্য আনা এ্যাম্বুলেন্সে করে প্রেমিকাকে নিয়ে ছুটতে হল হসপিটালে।
21) দূরে দাঁড়িয়ে গল্প করছ--
প্রেমিকঃ কী ব্যাপার? অত দূরে দাঁড়িয়ে গল্প করছ কেন?
প্রেমিকাঃ মা আমাকে ছেলেদের থেকে দূরে থাকতে বলেছেন
22) আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি, কিন্তু....
প্রেমিকঃ তুমি আমার জীবনে বাঁচার রসদ, আমার প্রেরণা, আমার সবকিছু।
প্রেমিকাঃ তুমিও আমার প্রাণ গো।
প্রেমিকঃ আমি খুব একটা বড়লোক নই। রোহিতের মতো আমার বড় বাড়ি, বড় গাড়ি কিছুই নেই। কিন্তু একটা কথা আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, আমার মতো তোমায় কেউ ভালোবাসবে না। আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।
প্রেমিকাঃ সে তো আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি, কিন্তু রোহিত সম্বন্ধে আরও কিছু কথা বলো তো শুনি।
23) সব পুরুষ কেন এই প্রশ্নটাই করে
তরুণঃ অ্যাই, বলো না, আমিই কি তোমার জীবনে প্রথম?
তরুণীঃ অবশ্যই। আমি বুঝি না সব পুরুষ কেন এই প্রশ্নটাই জিজ্ঞেস করে।
24) নৌকাটা কে ডুবিয়েছিল?
-সত্যিই তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাও না?-ছেলেটি বলল মেয়েটিকে।
-না, চাই না। আমি এমন কোনো পুরুষকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করব, যে সত্যিই কর্মঠ ও বুদ্ধিমান।
-তোমার কি মনে নেই, নৌকাডুবির পর কীভাবে তোমাকে আমি উদ্ধার করেছিলাম!
-হ্যাঁ, এতে প্রমাণিত হয়, তুমি কর্মঠ। কিন্তু বুদ্ধিমান নও।
-তুমি কি জানো, নৌকাটা কে ডুবিয়েছিল?-রহস্যভরা চোখ নিয়ে বলল ছেলেটি।
25) পৃথিবীতে এমন কোন ইডিয়ট নেই
বিয়ের দিনক্ষণ পাকা। এমন পর্যায়ে প্রেমিক প্রেমিকার মধ্যে কথা হচ্ছে --
প্রেমিকঃ এখন কাউকে কিছু বলব না, একেবারে বিয়ে করে সবাইকে চমকে দেব।
প্রেমিকাঃ আমি শুধু রহমানকে একবার বলব।
প্রেমিকঃ এত লোক থাকতে রহমান কেন?
প্রেমিকাঃ ও-ই আমাকে বলেছিল, পৃথিবীতে এমন কোন ইডিয়ট নেই যে আমাকে বিয়ে করবে।
26) দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম?
এক যুবক আর এক সুন্দরী তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়।
হঠাৎ মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম?
ছেলেটি উৎসাহিত হয়ে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব। দেখাও।
মেয়েটি আঙুল তুলে বলল, ওই হাসপাতালটায়।
27) ওটা অত ভারী না
ছেলেঃ আমি কি তোমার হাতটা ধরব?
মেয়েঃ না, ওটা অত ভারী না। আমি নিজেই বইতে পারব।
28) তুমি কি আমাকে একটা রিং দেবে?
মেয়েঃ আমি যদি তোমার বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হই তাহলে তুমি কি আমাকে একটা রিং দেবে?
ছেলেঃ অবশ্যই, কেন নয়, তোমার মোবাইল নম্বরটা বলো।