10) পানি নেই।। লাচ্ছি চলবে??
এক লোক এক বাসায় গিয়ে পানি চাইল।ছোট বাচ্চাঃ পানি নেই।। লাচ্ছি চলবে??
লোকঃ অবশ্যই।। অনেক শুকরিয়া।। লোকটি ৫ গ্লাস লাচ্ছি পরপর খেয়ে জিজ্ঞেস করল, তোমাদের বাসায় কেউ লাচ্ছি খায় না??
বাচ্চাঃ জী খায়।। কিন্তু আজ লাচ্ছিতে টিকটিকি পড়েছিল কেও খায়নি!!এ কথা শুনে লোকটির হাত থেকে গ্লাস পড়ে গেলো!! বাচ্চাটি কাঁদতে কাঁদতে বলল ইনি গ্লাস ভেঙ্গে ফেলেছেন ! এখন কুকুর দুধ খাবে কিসে!
11) কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!
বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো: সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না। কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা। অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে: কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!
12) চীনা ভাষা জানে, এমন একজনকে খুঁজে
চীনা ভাষা জানে, এমন একজনকে খুঁজে বের করলেন নাজমুদ্দিন সাহেব। বললেন, আমাকে সাহায্য করুন। অনেক কষ্টে আপনাকে খুঁজে পেয়েছি। লোকটা বললেন, আমাকে কেন খুঁজছিলেন, বলুন তো?
নাজমুদ্দিন: আমার এক চীনা বন্ধু ছিল, নাম তার চিং হোয়াই। ওর আর আমার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব হলেও আমি চীনা ভাষা জানি না। চিং হোয়াইও চীনা ভাষা ছাড়া আর কোনো ভাষা জানে না। কয়েক মাস আগে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল চিং। ওর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখি, বেচারার করুণ হাল। নাকে-মুখে অক্সিজেনের নল লাগানো। আমাকে কাছে পেয়েই ও কাতর হয়ে উঠল, বলল, ‘লি কায় ওয়াং কি গুয়ান’, বলতে বলতেই বেচারা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল। এদিকে আমি তো চীনা ভাষা জানি না। বন্ধুর শেষ কথার অর্থ উদ্ধার করতে আমি দিনের পর দিন ঘুরে বেড়িয়েছি। এখন আপনিই আমাকে এই মনঃকষ্ট থেকে উদ্ধার করতে পারেন। বলুন, এর অর্থ কী? কিছুক্ষণ ভেবে নিয়ে বললেন চীনা ভাষা অনুবাদকারী, এর অর্থ হলো, ‘অক্সিজেনের নলটার ওপর থেকে সরে দাঁড়াও!’
13) গাড়ির চাকা এমনভাবে পাংচার হলো কী করে?
গাড়ির চাকা এমনভাবে পাংচার হলো কী করে?
- একটা কাচের বোতল চাকার নিচে পড়ে ভেঙে গিয়েছিল স্যার।
- গাড়ি চালানোর সময় তোমার চোখ থাকে কোথায়, শুনি? একটা আস্ত বোতল চাকার নিচে এলো আর তুমি কিছুই টের পেলে না!
- স্যার, চাকার নিচে একটা লোক এসে পড়েছিল। আর বোতলটা ছিল ওই লোকের পকেটেই। তাই বোতলটি দেখতে পাইনি, স্যার।
14) কর্মচারী
এক অফিসের কর্মচারীরা সবাই পৌঁছে যান একদম ঠিক সময়ে। বসকে বললেন তাঁর এক বন্ধু, তোমার কর্মচারীদের কী এমন জাদু করেছ যে তাঁরা এত সময়ানুবর্তী হয়ে গেল? বস হাসতে হাসতে বললেন, জাদু না হে, আমার অফিসে একটা চেয়ার কম। সবাই সময়মতো পৌঁছাতে চেষ্টা করে, যেন দাঁড়িয়ে থাকতে না হয়!
15) বিখ্যাত বাবুর্চি
একজন বিখ্যাত বাবুর্চির বাসায় দাওয়াতে এসেছেন তাঁর বেশ কিছু বন্ধুবান্ধব, যাঁদের মধ্যে একজন আলোকচিত্রীও আছেন। অতিথি আপ্যায়নের ফাঁকে বাবুর্চির দেখা হয়ে গেল তাঁর আলোকচিত্রী বন্ধুর সঙ্গে, আরে, বন্ধু! কত দিন পর দেখা হলো তোমার সঙ্গে! তোমার তোলা ছবি আমি দেখেছি। সব কটি ছবিই চমৎকার । তোমার ক্যামেরাটা নিশ্চয়ই খুবই ভালো আর দামি? উত্তরে কিছুই বললেন না আলোকচিত্রী।বিদায়ের সময় আলোকচিত্রী বলছেন বাবুর্চিকে, বাহ্! দারুণ খাওয়া দাওয়া হলো, বন্ধু! রান্না বেশ ভালো ছিল! তোমার চুলাটা নিশ্চয়ই খুবই ভালো আর দামি !?
16) বড়লোক বাপের আধুনিকা মেয়ে...
বাবাঃ আগে তুই আমাকেপাপা বলতি; কিন্তু এখন ড্যাড বলিস কেন?
মেয়েঃ ওহ, ড্যাড! হেয়াই ডেন্ট ইউ আন্ডারস্ট্যান্ড ?! পাপা বললে লিপস্টিক নষ্ট হয়ে যায়!
17) মোবাইলটা কার?
৪ - ৫ টা ফ্রেন্ড মিলে বারে বীয়ার পান করছে, এমন সময় টেবিলের উপর রাখা মোবাইলটা বেজে উঠল।
ছেলে: হ্যালো
মেয়ে: ওগো শুনছো.. আমি এখন মার্কেটে আছি-
ছেলে: ভাল
মেয়ে: আমার ২লাখ টাকার একটা নেকলেস পছন্দ হয়েছে
ছেলে: তাহলে এটা নিয়ে নাও-
মেয়ে: ২৬ হাজার টাকার একটা স্কার্ট আমার পছন্দ হয়েছে , ২ টা নিয়ে নেই?
ছেলে: ২ টা না, ৪ টা নাও
মেয়ে: তোমার ক্রেডিট কার্ড আমার কাছে, ঐখান থেকে নিতেছি-
ছেলে: ok ok no problem
বন্ধু: সালা তুই কি পাগল হয়ে গেলি? এতগুলো টাকা বউকে দিয়ে দিলি
ছেলে: এইসব বাদ দে, আগে বল মোবাইলটা কার ???