ভক্তসঙ্গে তীর্থ দর্শন, পূণ্যভূমী- তীর্থক্ষেত্র , গুরুত্বপূর্ণ তীর্থক্ষেত্রের মহিমা ও এসংক্রান্ত বিস্তারিত বিবরণ।

গুরুত্বপূর্ণ তীর্থক্ষেত্র গুলো কোথায় কোথায় অবস্থিত, সেখানে কীভাবে যাবেন? তীর্থক্ষেত্র দর্শনে যেয়ে কোথায় থাকবেন, কি খাবেন ইত্যাদি বিষয়ে ভগবদ্ভক্তদের বাস্তব অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান ।

  • শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর পৈত্রিক ভিটা ও মাতৃ অঙ্গন

    বাংলাদেশ

    বেণুধারী দাস ব্রহ্মচারী

    সকলেই সাধারণভাবে অবগত রয়েছেন এই যে , শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর জন্ম শ্রীমায়াপুর ধামে হলেও , তাঁর পিতৃপুরুষের ভিটে বা আদিনিবাস ছিল শ্রীহট্টে । মহাপ্রভুর মাতা শচীদেবীর পৈতৃক বাড়িও অর্থাৎ মহাপ্রভুর মাতামহ শ্রীনীলাম্বর চক্রবর্তীর বাড়িও ছিল হবিগঞ্জ জেলার জয়পুর গ্রামে । রাজনৈতিক কারণে দেশভাগের মধ্য দিয়ে ভারতবর্ষ স্বাধীন হলে উক্ত দুটি স্থানই এখন ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বাংলাদেশে অবস্থিত ।

        শ্রীহট্টের সিলেট্ শহর থেকে প্রায় ৩৫ কিমি দূরে গোলাপগঞ্জ থানার অধীন ‘ ঢাকা - দক্ষিণ ’ নামক স্থান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর পূর্ব পুরুষগণের আদি বাড়ি এবং তাঁর পিতা শ্রীজগন্নাথ মিশ্রের আবির্ভাব স্থান বলে খ্যাত । শ্রীজগন্নাথ মিশ্রের পিতৃদেব শ্রীউপেন্দ্র মিশ্র ও মাতা শোভাদেবীর কোন সন্তানাদি না থাকায় শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর পিতামহ শ্রীউপেন্দ্র মিশ্রের সংসারের প্রতি বৈরাগ্য জন্মে । তিনি সংসার ত্যাগের পরিকল্পনা করলে পর , তাঁর স্ত্রী অর্থাৎ শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর ঠাকুমা শোভাদেবী তাঁর স্বামীর সঙ্গ ত্যাগ করতে অসম্মতি করলে , অবশেষে তাঁরা দুজনেই একত্রে গৃহ ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন । তাঁরা দুজনে বহুদিন বিভিন্ন স্থান পর্যটন করে অবশেষে ' ঢাকা দক্ষিণ ' নামক এক মনোরম পরিবেশযুক্ত স্থানে এসে বসতি স্থাপন করেন । সেই সময় এই স্থানটি ছিল নির্জন , জন - বসতিহীন একটি স্থান । প্রকৃতপক্ষে স্থানটি ছিল একটি টিলা । কথিত আছে ভগবানের নির্দেশক্রমে শ্রীগোপেশ্বর শিব বহুদিন যাবৎ এখানে অবস্থান করছেন । একসময় শিব মন্দিরের পাশে অমৃতকুগু নামে একটি ঝর্ণা ছিল । সেই ঝর্ণার জল পান করে অনেকেই তাদের মনোবাসনা পূর্ণ করেছেন , বিভিন্ন রোগ - ব্যাধি থেকে মুক্ত হয়েছিলেন বলে শোনা যায় । ফুল , ফলাদি নানা রকমের বৃক্ষ , তরুলতা দিয়ে মনোরম টিলাটি বৃন্দাবনের মতোই অপূর্ব শোভা বর্ধন করত । বৃন্দাবনতুল্য এইরকম এক মনোরমস্থানে অবস্থান করে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর পিতামহ শ্রীউপেন্দ্র মিশ্র ও পিতামহী শোভাদেবী সেইখানে শালগ্রাম শিলা প্রতিষ্ঠিত করে শ্রীনারায়ণের সেবায় পূর্ণরূপে মনোনিবেশ করেন । শ্রীনারায়ণই জীবনের প্রাণধন । তাই ভক্তের সেবায় সন্তুষ্ট শ্রীনারায়ণের আশীর্বাদে শ্রীউপেন্দ্র মিশ্র ক্রমে ক্রমে সাতটি পুত্র সন্তান লাভ করেন ।

        শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর পিতা শ্রীজগন্নাথ মিশ্র ছিলেন শ্রীউপেন্দ্র মিশ্রের পঞ্চম পুত্র । বাল্যকালীন শিক্ষালাভের পর উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য শ্রীজগন্নাথ মিশ্র শ্রীনবদ্বীপে আগমন করেন । উচ্চশিক্ষা সমাণ্ডের পর শ্রীজগন্নাথ মিশ্রের শচীদেবীর সঙ্গে বিবাহ হয় । শ্রীজগন্নাথ মিশ্র ও শচীদেবীর প্রথমে পর পর আটটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়েছিল । কিন্তু জন্মের পর পরেই তাদের মৃত্যু হয় । শ্রীজগন্নাথ মিশ্র পুত্র কামনায় ভগবানের আরাধনা করলে পর প্রথমে সদ্ধর্ষণের প্রকাশ রূপে শ্রীজগন্নাথ মিশ্র ও শচীদেবীর সংসারে বিশ্বরূপের আবির্ভাব হয় । কিন্তু বিশ্বরূপ মাত্র ১২ বৎসর বয়সে গৃহ ত্যাগ করে সন্ন্যাস গ্রহণ করেন । এরফলে শ্রীজগন্নাথ মিশ্র ও শচীদেবী শোকাতুর হয়ে নবদ্বীপ থেকে পুনরায় শ্রীহট্টে ফিরে গিয়ে পিতা - মাতার সেবায় মনোনিবেশ করেন ।

        সেখানে একদিন শ্রীজগন্নাথ মিশ্রের মাতা শোভাদেবী রাত্রিতে স্বপ্ন দেখেন যে ব্রজেন্দ্রনন্দন শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং তাঁর নাতিরূপে আসছেন । কিন্তু স্বপ্নাদেশে বলা হয় যে শচীদেবীকে যত শীঘ্র সম্ভব যেন নবদ্বীপে প্রেরণ করা হয় । তা না হলে অমঙ্গল হবে । এই স্বপ্ন দর্শনে শোভাদেবীর আনন্দ বর্ধন হলেও সমান্তরালভাবে বৌমার বিচ্ছেদে খুবই দুঃখিত হলেন । ছেলে ও বৌমাকে নবদ্বীপে প্রেরণ করার পূর্বে শোভাদেবী বৌমা শচীদেবীকে দিয়ে প্রতিজ্ঞা করালেন তিনি যেন অবশ্যই তাঁর নাতিকে দেখতে পান ।

        যথাসময়ে শ্রীজগন্নাথ মিশ্র ও শচীদেবীর সংসারে শ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভু শ্রীমায়াপুর ধামে আবির্ভূত হলেন । এরপর নবদ্বীপে বাল্য লীলা , পৌগণ্ড লীলা ও যৌবনে শ্রীলক্ষ্মীপ্রিয়া দেবীর পানিগ্রহণের পর শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু একবার শ্রীহট্টে গমন করেন । শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর জেঠিমা সুশীলাদেবী সুন্দর সুঠাম গৌরবর্ণ এক অপূর্ব যুবা পুরুষের আগমন সংবাদ মহাপ্রভুর ঠাকুমা শোভাদেবীকে প্রদানের পর দৃষ্টিশক্তিহীন শোভাদেবী সেই সুন্দর সুঠাম পুরুষকে স্পর্শ করামাত্র দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেলেন । শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু তাঁকে ঠাকুমা সম্বোধন করে তিনি যে স্বয়ং তাঁর নাতি , সেই পরিচয় প্রদান করলেন । কিন্তু ঠাকুমা শোভাদেবী গদ্‌গদ চিত্তে বলেন ' আমি যাকে স্বপ্নে দর্শন এই প্রশ্ন শোনার পর মহাপ্রভু ঠাকুমা করেছিলাম সেইরূপ কোথায় ? শোভাদেবীকে নিয়ে একটি ঘরে গিয়ে ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেন । বন্ধ ঘরের ভিতর থেকে বহু ব্যক্তির উচ্চ স্বরের সংকীর্তন শুনে বাইরে দাঁড়ানো সবাই খুব অবাক হল । কিছুক্ষণ পরে দরজা খুলতেই দেখা গেল সেখানে কেবল দুটি বিগ্রহ পড়ে আছে । একটি বিগ্রহ হল ব্রজেন্দ্রনন্দন ত্রিভঙ্গ মুরারী শ্রীকৃষ্ণ ও অন্যটি আজানুলম্বিত বাহু শ্রীগৌরাঙ্গ ঠাকুমা শোভাদেবী স্বপ্নের সেই মনোহারী রূপ দর্শন করে মূর্ছা গেলেন । দৈববাণী হলো তুমি এই বিগ্রহদ্বয়ের সেবায় মনোনিবেশ করো । সেই থেকে এখনও এখানে সেবা পূজার ধারাটি চলে আসছে । মূল মন্দিরটি সেই ৫০০ বৎসর আগেকার জরাজীর্ণ অবস্থায় একটি টিলার উপর এই সেদিনও অবস্থিত ছিল । মিশ্র বংশের পুরুষানুক্রমের বর্তমান সেবাইত শ্রীপাদ রাধামাধব মিশ্র মহাশয় বললেন , কয়েকমাস আগে বর্তমান সিলেট জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মিজানুর রহমান সাহেব ৬০ লক্ষ টাকা সরকারী অনুদান অনুমোদন করে মন্দিরের পুনরুদ্ধার , সংস্কার ও উন্নয়ন সাধনের পরিকল্পনায় অংশগ্রহণ করে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কৃপা দৃষ্টি লাভ করেছেন ।

        মন্দিরের সিঁড়ি বেয়ে কয়েক ধাপ এগোলেই মন্দিরের মূল প্রবেশদ্বারের বাম দিকে একটি ছোট আবাস স্থল সেখানে মন্দিরের মোহান্তজী তাঁর পরিবার সহ থাকেন । সিঁড়ির আরও কয়েক ধাপ উঠলেই মূল মন্দিরের তিনটি প্রকোষ্ঠ । প্রথমে শ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর পিতা - মাতা শ্রীজগন্নাথ মিশ্র ও শচীদেবী হাতে জপমালা সহ উপবেশন করছেন । তাঁদের কৃপাশীর্বাদ ভিক্ষা করে একটু এগিয়ে দ্বিতীয় প্রকোষ্ঠে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর ঠাকুর্দা ও ঠাকুমা শ্রীউপেন্দ্র মিশ্র ও শোভাদেবীর বিগ্রহ দর্শন করলাম । প্রণাম করে তৃতীয় প্রকোষ্ঠ দর্শন করতে গেলাম । সেখানে ব্রজেন্দ্রনন্দন শ্রীকৃষ্ণ ও শ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর বিগ্রহ দর্শন করলাম । কি অপরূপ সেইসব বিগ্রহের মনোমুগ্ধকর রূপের মাধুরী । তবে শোভাদেবীর সম্মুখে আবির্ভূর্ত মন্দিরের সেই মূল বিগ্রহদ্বয় ভারত ভাগের পর থেকে ভারতের আসাম রাজ্যের শিলচরে অবস্থান করছেন শিলচর মন্দিরের সেই বিগ্রহদ্বয়ের সেবায় এই মন্দিরের মোহান্তজীর ছোট ভাই শ্রীপাদ রাধাপদ মিশ্র নিয়োজিত রয়েছেন বাংলাদেশের এই মন্দিরটির সম্মুখে বড় আকারে নাট মন্দির , পাশে রন্ধনশালা রয়েছে । মূল প্রবেশদ্বারের পূর্বে একটি ছোট পুষ্করিণী , তাতে বাঁধানো ঘাট রয়েছে । এই পুষ্করিণীতে মহাপ্রভু যান করেছিলেন বলে সকলের কাছে এটি ঠাকুর বাড়ির পুষ্করিণীরূপে খ্যাত ।

        আমরা সিলেটের ইসকন মন্দিরের বেশ কয়েকজন ভক্তের সঙ্গে মন্দির অধ্যক্ষ শ্রীপাদ নবদ্বীপ দ্বিজগৌরাঙ্গ প্রভুর নেতৃত্বে দর্শন , কীর্তন , পরিক্রমা ও মাহাত্ম্য শ্রবণ করে শ্রীমন্মহাপ্রভুর কৃপা প্রার্থনা করলাম । শাস্ত্রে বর্ণিত শ্রীহট্ট স্থানের বর্তমান নাম ' ঢাকা দক্ষিণ ' হওয়ার কারণ হিসাবে নবদ্বীপ দ্বিজগৌরাঙ্গ প্রভু বর্ণনা করলেন যে , রাধারাণীর দক্ষিণ পার্শ্বে অবস্থান করেন শ্রীকৃষ্ণ । কিন্তু এখানে তাঁর রূপ আচ্ছাদন করে অর্থাৎ ঢাকা দিয়ে রাধারাণীর ভাব অবলোকন করে শ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভুরূপে আবির্ভূত হয়েছেন । দক্ষিণ পার্শ্বে ঢেকেছেন , তাই সেই থেকে নাম হয়েছে ' ঢাকা দক্ষিণ ' । এছাড়া আরেকটি প্রবাদ রয়েছে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর লীলাস্থলী এই স্থানে কেউ যদি একবার পদার্পণ করেন তবে যমের দক্ষিণ দুয়ার তার কাছে বন্ধ হয়ে যায় , তাই যেহেতু দক্ষিণ দরজা বন্ধ সেই থেকে নাম হয়েছে ' ঢাকা দক্ষিণ '

        । কথিত আছে মহাপ্রভু যে সময় এখানে এসেছিলেন সেই দিনটি ছিল রবিবার । তবে মাস তারিখের সঠিক হিসাব পাওয়া যায় না । তাই সেই থেকে প্রত্যেক রবিবার স্থানীয় মানুষজন মহাপ্রভুর দর্শন ও অর্চনের জন্য এখানে ভীড় করেন । অন্যান্য বৈষ্ণবীয় অনুষ্ঠান ছাড়াও এখানে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর জন্ম তিথিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত লক্ষ লক্ষ ভক্ত ও বৈষ্ণবগণের আগমনে এখানে বিরাট মেলা বসে ।

        এবার আমাদের মহাপ্রভুর মায়ের পৈত্রিক বাড়ি শ্রীশচী অঙ্গন দেখবার পালা । ঢাকা থেকে সিলেট যাওয়ার রাজপথের প্রায় মধ্যবর্তী স্থানে হবিগঞ্জ জেলা অবস্থিত । জগৎ - জননী শচীমাতা শ্রীনীলাম্বর চক্রবর্তীর কন্যারূপে এই জেলার বাহুবল থানার অন্তর্গত জয়পুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ।

        বৈষ্ণব সমাজের কাছে স্থানটি ' শচী - অঙ্গন ' রূপে পরিচিত । মন্দিরটি গ্রামে হলেও প্রধান রাজপথ সংলগ্ন এবং দেওয়াল দিয়ে ঘেরা । একটি সুবৃহৎ বটবৃক্ষ মন্দিরের শোভা বর্ধন করছে । মন্দিরের দেওয়ালের বাইরে সবুজ ধানক্ষেত ও গোচারণ ভূমির শোভা বৃন্দাবন ধামের স্মৃতিকে জাগরূক করে । মন্দির প্রাঙ্গণ খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন । আধ্যাত্মিক মনোভাবাপন্ন যে কোন শ্রদ্ধাবান ব্যক্তি এই স্থানে এলে আনন্দ লাভ করবেন ।

        মন্দিরের গর্ভ মন্দিরে জগন্মাতা শচীদেবীর বিগ্রহ । তিনি শিশু নিমাইকে কোলে ধারণ করে আছেন । খুব ভোরেই আমরা সেখানে উপস্থিত হয়েছিলাম 1 ফলে মঙ্গলারতি দর্শন করলাম । ঘণ্টা বাজিয়ে , বিভিন্ন মন্ত্র পাঠ করে মাতাকে জাগরণ করে পূজারী আমাদের সামনেই শচীদেবীর মঙ্গলারতি করলেন । আমরা সবাই মাতা - পুত্রের চরণ বন্দনা করলাম ।

        প্রায় ১০ বৎসর আগেও এই স্থান মানুষের কাছে অপরিচিত ছিল । ডঃ মহানামব্রত ব্রহ্মচারী শাস্ত্র সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই পবিত্র স্থান উদ্ধার করে নিত্য সেবার বিকাশ সাধন করেন । ওনার প্রিয় শিষ্য এবং ইসকনের আজীবন সদস্য স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শ্রীমনোজ বিকাশ দেবরায় মহাশয় এই স্থানে বহু অর্থ ব্যয় করে মন্দিরের সংস্কার সাধন করেন । শীঘ্রই একটি বৃহৎ নাট মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে । মন্দিরের সেবায়েত শ্রীপাদ রাধাপদ দাস প্রভু বললেন অন্যান্য অনুষ্ঠান সহ এখানে মাঘী পূর্ণিমার মূল অনুষ্ঠান মহা ধুমধাম সহকারে পালিত হয় এবং বহু দর্শনার্থীর সমাগম হয় ।

  • পরবর্তী তীর্থস্থান ২৮ ) শ্রীমায়াপুর
  • * * * Anupamasite-এ আপনাকে স্বাগতম। আপনার পছন্দমত যে কোন ধরনের লেখা পোস্ট করতে এখানে ক্লিক করুন।   আপনাদের পোস্ট করা লেখাগুলো এই লিংকে আছে, দেখতে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ * * *

    জ্ঞানই শক্তি ! তাই- আগে নিজে জানুন , শেয়ার করে প্রচারের মাধ্যমে অন্যকেও জানতে সাহায্য করুন।